BANGLADESH

ঋণচুক্তি
বন্ধকী চুক্তি
উদ্দেশ্য
- অভিপ্রায় অনুযায়ী পক্ষগুলোর মধ্যে চুক্তির দ্বারা এবং কোন সম্পত্তির স্বত্ব বন্ধক নিবন্ধনের মাধ্যমে কোন বন্ধক সংযুক্ত করা যেতে পারে।(দেওয়ানি আইনের ধরা 186)
· বন্ধকী চুক্তিভুক্ত পক্ষগুলো হবেন বন্ধক গ্রহীতা যারা বন্ধকী সম্পত্তির বিপরীতে নিজেদের স্বার্থ সুরক্ষিত করছেন, এবং বন্ধকদাতা হলেন সম্পত্তির মালিক, তিনিও সুরক্ষিত হলেন।
√ নীতিগতভাবে, কোন ভোক্তা অর্থঋণ চুক্তিতে বন্ধক গ্রহীতা হলেন ঋণদাতা।
√ ভোক্তা অর্থঋণ চুক্তির তৃতীয় কোন পক্ষও সংশ্লিষ্ট চুক্তিতে একজন বন্ধক গ্রহীতা হতে পারেন।
√ দেওয়ানি আইন অনুযায়ী, কোন স্থাবর সম্পতির স্বত্ব (দেওয়ানি আইনের ধারা 356) অথবা সুপারফিসিজ/চনসেগোন (আমানত ভিত্তিতে নিবন্ধিত লিজের অধিকার)-এর সঙ্গে একটি বন্ধক সংযুক্ত করা যেতে পারে।(দেওয়ানি আইনের ধারা 371-(1))
জমানতের ব্যাপ্তি
- বন্ধক কোন ঋণের মূল, সুদ, বিলম্বজনিত ক্ষতি, ঋণের বাধ্যবাধকতা প্রতিপালন না করার ফলে সৃষ্ট ক্ষতি এবং বন্ধক বলবৎ করার ব্যয় সুরক্ষিত করবে। তবে, পরিশোধ বিলম্বজনিত ক্ষতির ক্ষেত্রে, পরিশোধের প্রকৃত তারিখ থেকে এক বছর পর্যন্ত যে অর্থ জমা হবে শুধু সে ক্ষেত্রে বন্ধক ব্যবহার করা যাবে। (দেওয়ানি আইনের ধারা 360)
বন্ধকের কার্যকারিতা
- ঋণগ্রহীতা যদি নির্ধরিত সময়ে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তাহলে বন্ধক গ্রহীতা অন্য ঋণদাতাদের জন্য নজির হিসেবে তার বন্ধক বিক্রির উদ্যোগ নিতে পারেন এবং সেই বিক্রি থেকে পাওনা আদায় করতে পারেন। (দেওয়ানি আইনের ধারা 356)
বন্ধক জমানত বলবৎকরণ
- বন্ধকদাতার সংশ্লিষ্ট অপারগতার কারণে কোন বন্ধক গ্রহীতা যখন বিক্রি করার ব্যাপারে তার সংবিধিবদ্ধ ক্ষমতা প্রয়োগ করেন তখন বন্ধক জমানত বলবৎকরণের প্রশ্ন উত্থাপিত হয়।
- সাধারণত, এ ব্যাপারে একটি নিলাম প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে: নিলামের জন্য আবেদন → নিলাম শুরুর ব্যাপারে রায় ও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ → বর্তমান অবস্থা জরিপ (অর্থাৎ মূল্যমান জরিপ) → বিক্রির মাধ্যমে বিলি ব্যবস্থা → বিক্রি অনুমোদন → বিক্রি প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়া।
ভোক্তা অর্থঋণ চুক্তিতে বন্ধক জমানত সম্পর্কিত ধারা সংযুক্ত করা যেতে পারে।
- ভোক্তা অর্থঋণে বন্ধক জমানত সংশ্লিষ্ট ধারা সংযোজনের ব্যাপারে চুক্তি সম্পর্কিত কোন টেমপ্লেট দেখতে আপনি ভিজিট করতে পারেন: <সিউল সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্ট কোর্টস ওয়েবসাইট-লিগ্যাল প্রসিডিংস এন্ড টেমপ্লেটস-এগ্রিমেন্ট>।